The average rating for Evans Equations of Unified Field Theory based on 2 reviews is 3 stars.
Review # 1 was written on 2016-10-01 00:00:00 Tsewang Samkhar Good intro grad level stat. physics book. Very Ising oriented. Good transition into research type topics. Includes reprints of relevent articles. |
Review # 2 was written on 2010-08-05 00:00:00 Isabelle Langer ॥ সূর্য্য কাদঁলে ফক্কা ॥ [ তখন কিনা অপরাহ্ন। দুপুরে গলা অবধি গিলে মানকে সবে পাথরটাতে হেলান দিয়ে বসেছে; পাশে তাদের গাড়িটাও রোদ জমা করছে, যতটা পারছে। তাদের ফ্যামিলির এই গাড়িটা বেশ পুরানো বটে তবে এখনো ভাল টানে। মান্কের শুঁড় থেকে একটা আরামের ঘুর্র ঘুর্র আওয়াজ বেরিয়ে আসছে, অমনি কোথক্কে তার বিধবা পিসী লাফাতে লাফাতে গাড়ির পাশে এসে হাজির...হাতে কিসের সব গাছের চারা-টারা, নিয়ে যাবে বোধহয়... ... পিসী: (তারস্বরে চেচিয়ে!) মান্কে, এই হতভাগা মান্কে, বলি গেলি কোথায়! মান্কে (মুখ ও শুঁড় তুলে): আ: বলি হল কি? চোখ দুটো সবে বুইজেছি কি না, চিল-চিৎকার করে... পিসী: হ্যাঁরে, আলপেয়ে, বলি সূর্য্যির ওজন যে সেকন্ডে 10^9 কেজি করে কমে যাচ্ছে, সে খপর রাখিস! বলি, সুয্যিখানা বন্ধ হয়ে গেলে অন্ধকারে বাড়ি ফিরব কি করে? মান্কে: ও: পিসী খামোকা বড় হল্লা মাচাও! সূর্য্যির ওজন 10^30 কেজি, ও ক্ষইতে ক্ষইতে আমরা বিটা কলোনী তে পৌছে যাব! যাব তো হুশ করে! পিসী: বটে? রাস্তায় আলো না থাকলে আমার যেন কেমন অসোয়াস্তি হয়। সেই যে মা ছোটো বেলায় শিখেয়েছিল, কুমু, রাতবিরেতে কোথাও যাবিনি, মেইয়ে তুই, কোথায় কোন শুঁড়ওলা ঘাপটি মেরে থাকে! মার সে কথা আজও ভুলিনি! (দীর্ঘশ্বাস) মান্কে (বিরক্ত হয়ে): সূর্য্যি ক্ষইলে সব আলো নিভে যাবে, তা কে বললে! তখন সাদা আলো বদলে লাল আলো হবে ক্ষণ। সূর্য্যি ক্ষইলে তার সাইজটাও তো বাড়বে না কি! পিসী (চার হাত নেড়ে, গজগজিয়ে): লাল হলেই বা কি শুনি! আমি বুড়ো মানুষ, ও ডিমলাইটের মত আলোয় দেখতে পাই নে! মান্কে: আচ্ছা, আচ্ছা, আমরা তো রওনা দিলাম বলে! গাড়িতে বসব আর হুশ করে আলোর বেগে ছুট দেব... পিসী (শুঁড় কুচকে): যাব বললেই যেন যাওয়া যায়! গাড়ি হুশ্ করে ছুট দিলেই তো সময় থেমে যাবে, ধীরে চলন দেবে! যেতে কত সময় লাগবে বল দেখিনি! মান্কে (তেরিয়া ভাবে): আ: খালি ঘ্যান ঘ্যান ঘ্যান! সময় আস্তে হবে তো এখানের, পৃথিবীর হিসেবে। আমরা তো আর গাড়িতে বসে টের পাব না! আর সময় ধীরে গেলে, তোমার বয়সটাও তো কম বাড়বে, তাতে তো দেনা-পাওনা সমানই হল, না কি? ছোটোবেলায় ইন্টারস্টেলার দেখনি? নাও, এবার, শুঁড় তোলো দিকি... পিসী (গাড়িতে চড়তে চড়তে): আবার কবে বাপ-পেতামোর গ্রহে আসা হবে কে জানে! সূর্য্যিই তো লাল দৈত্য হয়ে খাবে এ গ্রহটাকে। হ্যারে, মান্কে, সেই যে কবে পেমেন মিত্তির লিখেছিল, সূর্য্যি কাঁদলে সোনা, তা সূর্য্যি ক্ষইলে কি সোনা বেরবে? মান্কে (চোখ বড় করে): ও: পিসী, বুড়ো হলে, তবু সোনার প্রতি লোভ গেল না তোমার? না, সূর্য্যির মত ছোটো তারায় সোনা হয় না, সূর্য্যি পুড়লে খালি ছাই হবে, কার্বন বেরবে, বুঝলে! সোনা শুধু বড় তারাতেই তৈরী হয়। নাও, সরো, স্যুটটা ঠিক করে পর। গাড়ির হ্যাচটা আবার ঢল ঢল করছে, ভাল করে বন্ধ করি...] মান্কে আর তার বুড়ি পিসী তো হুশ করে উড়ান দিল বিটা কলোনীর দিকে, আর আপনি? সূর্য্যি রেড জায়ান্ট হয়ে পৃথিবীকে গিলে খেতে এখনো বেশ কিছুটা দেরীই আছে। ততদিনে আমরা অন্য কোন গ্রহে বা গ্যালাক্সিতে ঘর বাধতে পারব কিনা, তা তো সময়ই বলবে। আইনস্টাইনের সাধারন আপেক্ষিকতাবাদ বলে যে সময় যার কাছে যে গতিতেই ছুটুক না কেন, আগাম ভবিষ্যৎ দেখার কোন উপায় নেই কারোরই! ফলে আমাদের কাছে বর্তমানটাই সব। বর্তমানটিকে আচ্ছা কাজে লাগানোর উপায় জ্ঞানার্জন করা। সময়ের, গতির ও এই মস্ত দুনিয়ার নিয়ম জানতে পড়বেন না কি, বেইজারের এই ফিজিক্সের বইটি? খুব সহজ করে লেখা এই বইটি পড়লে, আমি নিশ্চিত, আপনিও দারুন আনন্দ পাবেন। |
CAN'T FIND WHAT YOU'RE LOOKING FOR? CLICK HERE!!!